Xxxxxxxx
1 year ago
Comments
12
Spam comments
0
Spam comments are visible to you only, you can delete them or mark as not spam
Delete all
ও বাথরুমে ফেলে রাখা ইউস করা কন্ডোম গুলি উঠিয়ে, আনইউসড কন্ডোম গুলো,ব্রা,প্যান্টি ,নাইটি সব আমাকে প্যাকেট করে দিয়ে গেলো।আমি ওকে দিয়ে বললাম তোর জিনিস যা যা ফেলে এসেছিলি নে। ও আমার সামনে খুলতে গিয়ে সব পড়ে যেতেই ও ভীষন লজ্জা পেলো। আমি বললাম জানালার বাইরে দিয়েও দুটো প্যাকেট রস ফেলেছিলো। কতো বার করেছিস রে ? ও পরে বলবো বলে পালিয়ে গেলো। আমি বললাম শোন বিছানায় এতো রস পড়েছিলো কেনো ? ও বললো একবার ফেটে গেছলো। ও লজ্জা পেয়ে মুখ লাল করে ফেললো। তারপর ?
একটাকেই নিয়ে...... সারাজীবন ! না। এর কাছে আর নতুন কি পাবো ? এটাই স্বাভাবিক তাই আমরাও না নই আর ছেলেরাও নয় একটাকে নিয়ে সন্তুষ্ট থাকা যায় না। বাকিদের মতামত কি ? আজকের দিনে বারবার করতে ইচ্ছে হচ্ছিলো না। ওই দিন রাতে মাত্র একবার করলাম। আরেকবার ও করেছিলো আমার কিছুই হয়নি ওই গেলে দিলো। পরের দিন সকাল হতেই হোষ্টেলেৎফেরার জন্য রেডি হয়ে গেলাম তার আগে ও করলো আর আমারও হলো। ওকে আরেকটা আই পিল কিনে দিতে বললাম পরে ফিরে খেয়ে নিলাম। মা ধকল গেছে গোটা গায়ে ব্যাথা। ঘুমিয়ে বিকালে ফ্রেশ হলাম। ওখানটায় ভালোই ব্যাথা মুততে গেলেও জ্বালা করছিলো। ওকে ম্যাডামকে ফোন করে দিতে বলেছিলাম। পরে ম্যাডামের সাথে দেখা হতেই জিঞ্জাসা করছিলো কেমন আছেন ? আমি বললাম ভালো। আমার রুমমেট আই পিল এর খালি প্যাকেটটা দেখে ফেলেছিলো।আই পিল এর খাপটা ফেলতে ভুলে গেছলাম। আমাকে বললো তুই কি কোথাও গেছিলি কাউকে নিয়ে শুয়েছিলি ? আমি না বললেও বিশ্বাস করলো না। আমি ধরা পড়ে গেছি তাই ওকে বলতে বাধ্য হলাম।ও বললো কাউকে বলবে না। ও বললো ওরও বয় ফ্রেন্ড আছে কোথাও একরাত থাকবে ওকে বলে একটু ব্যাবস্থা করে দেওয়ার জন্য।
ও একদিনওই ঘরেই থাকার ব্যাবস্থা করে দিয়েছিলো। ও পরে আমাকে বলেছিলো ওরা খারাপ কিছু করেনি উপর উপর করেছে। কিন্তু আমার বুঝতে এতটুকুও অসুবিধা রইলো না যে ওরা খুব ভালোই করেছে। পরে আমার বয় ফ্রেন্ড আমাকে ফোন করে বললো নতুন গদিতে ওইসব পড়েছে আর দাগ করে দিয়েছে। বাথরুমের প্যানে তিন চারটা ইউস করা কন্ডোম ফেলেছে পড়ে আছে। আবার জানালা দিয়েও করার পর দুটো কন্ডোম ফেলেছে। বাথরুমে নোংরা প্যান্টি আর ব্রা ছেড়ে রেখে গেছে।এককথায় খুব নোংরা করে রেখে গেছে।যেকেউ দেখলে বুঝতে পারবে কোনো মেয়ে এসেছিলো। নতুন সাদা গদির এমন জায়গায় হলুদ দাগ হয়েছে যে মে কোনো কেউ বুঝতে পারবে এটা মাল পড়ার দাগ। আমি ওকে গলিটা উল্টে দিতে বললাম। তারপর ও গদি সরাতে গিয়ে নিচে একটা হলুদ নাইটি আর আরো তিনটে ইউস না করা কন্ডোম ছিলো। আমি বললাম সবগুলো একটা প্যাকেটে রাখতে আর তখন আসবে দিয়ে যাবে আর ঘরগুলো ভালোকরে পরিস্কার করে দিতে আর বাইরে ফেলা কন্ডোম গুলো পা দিয়ে সরিয়ে দিতে।
ও একদিনওই ঘরেই থাকার ব্যাবস্থা করে দিয়েছিলো। ও পরে আমাকে বলেছিলো ওরা খারাপ কিছু করেনি উপর উপর করেছে। কিন্তু আমার বুঝতে এতটুকুও অসুবিধা রইলো না যে ওরা খুব ভালোই করেছে। পরে আমার বয় ফ্রেন্ড আমাকে ফোন করে বললো নতুন গদিতে ওইসব পড়েছে আর দাগ করে দিয়েছে। বাথরুমের প্যানে তিন চারটা ইউস করা কন্ডোম ফেলেছে পড়ে আছে। আবার জানালা দিয়েও করার পর দুটো কন্ডোম ফেলেছে। বাথরুমে নোংরা প্যান্টি আর ব্রা ছেড়ে রেখে গেছে।এককথায় খুব নোংরা করে রেখে গেছে।যেকেউ দেখলে বুঝতে পারবে কোনো মেয়ে এসেছিলো। নতুন সাদা গদির এমন জায়গায় হলুদ দাগ হয়েছে যে মে কোনো কেউ বুঝতে পারবে এটা মাল পড়ার দাগ। আমি ওকে গলিটা উল্টে দিতে বললাম। তারপর ও গদি সরাতে গিয়ে নিচে একটা হলুদ নাইটি আর আরো তিনটে ইউস না করা কন্ডোম ছিলো। আমি বললাম সবগুলো একটা প্যাকেটে রাখতে আর তখন আসবে দিয়ে যাবে আর ঘরগুলো ভালোকরে পরিস্কার করে দিতে আর বাইরে ফেলা কন্ডোম গুলো পা দিয়ে সরিয়ে দিতে।
ও বাজার আনতে গেলো আজকে এখানেই রান্না করবো।ও টিফিনের খাবার জিনিস আর খাসি মাংস আনলো। ও প্যাকেটে করে তিনটা বিয়ার চানাচুর এনেছে। বকাবকি করলাম। মাংস কষা হতেই ও বিয়ারের বোতল খুলে আমাকে ডাকলো। আমি কোনোরকমে একটা বিয়ার ও দুটো খেয়ে আমাকে কোলে করে নিয়ে গিয়ে বিছানায় ফেলে কিস করে উত্তেজিতো করতে লাগলো। ও নাইটিটা উপরে তুলে গুটিয়ে দিয়ে করতে লাগলো। আমার এবার দারুন ভাবে এলো। দুপুরে খাওয়া দাওয়া করে ভারী পেট নিয়ে করলাম না। ঘুম থেকে উঠেই করলাম। কয়েক দিন করছি তাই এতো বারবার পারা যাচ্ছে না। তাই খাওয়ার আগে আবার করলাম।
ভাবছি এ কিরে বাবা ! স্বামী স্ত্রী মতো দুই রাত আছি। সারাজীবন ই
ভাবছি এ কিরে বাবা ! স্বামী স্ত্রী মতো দুই রাত আছি। সারাজীবন ই
আমাকে সেক্সের পাওয়ার খুলে দুটো প্যাকেট খাইয়ে দিলো আবার ও দুটো ভিগোরা ট্যাবলেট গেলো। কচুরি আর ভাল নিয়ে এসেছিলো। খেলাম তারপর ও আবার কোল্ডড্রিংস দিয়ে মদ ঢাললো। ৩ বার খেলাম আর ও আরো একটু বেশী। খানিক বাদে আমি খুব ভালো করে বুঝতে পারলাম সত্যিই মনে হচ্ছে করলে ভালো হয়। একদিকে মদ আর ওইসব খেয়ে ও আমার নিচে জিভ দিয়ে নাড়াচাড়া করছিলো। আমি ইচ্ছে করেই ওরটা চুষতে লাগলাম। ভালোই লাগছিলো কিন্তু ও তখন ভিতরে ঢুকাতে যাবে দেখলাম ওর ওইটা অস্বাভাবিক শক্ত হয়ে গেছে। আমাকে করতে লাগলো কেনো জানিনা ও করেই যাচ্ছে কিন্তু আমার আসছে না। এ যেনো অন্য রকম লাগছে। কিরে বাবা ও করেই যাচ্ছে আর আমার কিছুই আসছে না আর ওর মালও বেরোচ্ছে না। আমি দেখলাম ও এতো জোরে করছে আমার লাগছে। এককথায় ফিল করতে পারছি না। আরো খানিক বাদে জিঞ্জাসা করলাম তোমার কখন আসবে ? ও বললো দেরি আছে। আরো খানিক বাদে দেখলাম আমার আসবে। আমি চিৎকার করে ফেললাম আমার হচ্ছে বুঝতে পারছো না ? তারপর দেখি ওর বের হচ্ছে। তাই হোক আমি উঠতে যাবো ও ওখানে মুখ দিয়ে চুষতে লাগলো আর ওর মালগুলো নিজেই খেতে খেতে বলতে লাগলো তোমারটা দারুন। এরপর শুয়ে ছটপট করতে লাগলো। বললো করবো আমি আবার ঢুকিয়ে শুয়ে পড়লাম ও করতে লাগলো কারন ওরটা বড়োই হয়ে আছে তখনো। আরো অনেক্ষন করার পর আমি ওকে শুইয়ে নিজে হাতদিয়ে করতে লাগলাম। অনেকটাই তেল লাগিয়ে হাত দিয়ে বের করতেই পারলাম না। ওটায় ঠান্ডা ফ্রিজের বরফ দিয়ে ধরেও খাড়াটাকে আর নামাতে পারলাম না।এরপর আবার ওকে করতে দিলাম অনেক পরে ও ছেড়ে দিলো আমার ভিতরেই। এরপর ধীরে ধীরে ওরটা ছোটো হলো। রক্ষা পেলাম।আমি বললাম তুমি উল্টোপাল্টা ওষুধ খাবে না।
স্নান সেরে পাশের হোটেলে চাউমিন খেয়ে ঘরে এসে দুপুরে ঘুমালাম। সন্ধার দিকে আমরা কাজ সারলাম। ভালোই হলো। রাতে বাইরেই খেয়ে এসে দারুন সুন্দর ভাবে করলাম। মাঝরাতে আমি ওরটা করে হাত বুলিয়ে বড়ো করে দিতেই ও গায়ে উঠে করার পর ছেড়ে দিলাম। ভোরবেলায় আবার ও জোর করেই ছাড়লো কিন্তু আমার কিছুই এলো না।
হটাৎ ওকে মিস্ত্রিরা ফোন করে বললো আজ ওরা অন্য জায়গায় কাজ করছে তাই ওরা আস্তে পারবে না।ভালোই হলো বুঝে গেলাম আজকেও থেকেই যাবো ও আজকেও জ্বালাবে আর আমিও মনে মনে ওটাই চাইছিলাম হয়তো।
স্নান সেরে পাশের হোটেলে চাউমিন খেয়ে ঘরে এসে দুপুরে ঘুমালাম। সন্ধার দিকে আমরা কাজ সারলাম। ভালোই হলো। রাতে বাইরেই খেয়ে এসে দারুন সুন্দর ভাবে করলাম। মাঝরাতে আমি ওরটা করে হাত বুলিয়ে বড়ো করে দিতেই ও গায়ে উঠে করার পর ছেড়ে দিলাম। ভোরবেলায় আবার ও জোর করেই ছাড়লো কিন্তু আমার কিছুই এলো না।
হটাৎ ওকে মিস্ত্রিরা ফোন করে বললো আজ ওরা অন্য জায়গায় কাজ করছে তাই ওরা আস্তে পারবে না।ভালোই হলো বুঝে গেলাম আজকেও থেকেই যাবো ও আজকেও জ্বালাবে আর আমিও মনে মনে ওটাই চাইছিলাম হয়তো।
সকালে উঠেই ওকে জিঞ্জাসা করলাম ইলেকট্রিকের মিস্ত্রি কখন আসবে ? ও ফোন করে ওদের আসতে মানা করলো। ও বললো ও নিজেই আসতে পারবে না। যাই হোক একটা চিন্তা গেলো।আর কেউ আসবে না। দারুন কথা। আমার ওখানটা পুরোপুরি চ্যাটচ্যাটে হয়ে আছে। ও দেখি বোধহয় সেক্সের ট্যাবলেট খেয়ে করার জন্য ছটপট করতে আর আমি এমনিতেই করছি। ওর ওটা ভালো করে ওই জায়গার মুখটায় ধরতেই ও এক চাপে একদম জরায়ুতেই পাঠিয়ে দিলো। খুব শক্ত তাই দারুন লাগছে। একটু বাদে ও পিছন দিয়ে করতে চাইতেই উপুড় হয়ে শুতেই খুব সহজেই ঢুকিয়ে করতে লাগলো। আমি তারপর বসেও করলাম। ও আবার পা তুলে নামিয়ে যেভাবেই করুক কোনোই অসুবিধা লাগছিলো না। ও বারবার পুরোটা বের করে শুকাতেই পিচ্ছিল হবার জন্য খুব আরাম লাগছিলো ও এরপর সাধারন ভাবে শুইয়ে করতে করতে আমার এসে গেলো। ও তখনও মারেনি আরো খানিকক্ষন করে ফেলছিলো। দেখি রস কেনো গড়িয়ে আসছে ! দেখলাম কন্ডোম ফাটিয়ে ভিতরে ঢুকিয়ে দিয়েছে মাল। ওরটা এরপরও খাড়াই আছে। আমি বললাম আর পারবো না কিন্তু ও জোর করে গুটিয়ে একটু করতে না করতেই আবার এসে গেলো। দুজনেই অনেকক্ষন শুয়ে গল্প করছিলাম। ও অই পিলটা দিলো আমি তখনই খেয়ে নিলাম।ভাবছি এরপর আর কিছু না পরেই করবে। আমি নাইটিটা গলিয়ে বারান্দায় বসলাম একটুক্ষণ। তারপর ? বলবো।.......
এরপর ও চিকেন পাকোড়া বের করে মদের বোতলটা খুলে আমাকে ভারতে বললো আমি বললাম চলো এর আগে একবার কাজ সে্রে নিই। ও কন্ডোমটা পরে আমাকে শুইয়ে একটু না একটু করেই গেলে দিলো। আমি বাথরুম থেকে ধুয়ে এসে গেলে দিলাম। এভাবে কয়েকবার খাবার পর খাবার খুলে খেতে লাগলাম আর মদটাও খাচ্ছিলাম। দেখলাম নেশা লাগছে। ও জোর করে আরো দু'বার খাওয়ালো এবার কিন্তু চলার সময় টলমল করছিলাম। আমি আরেকটু খেয়ে নিতেই একদম আর বসতেই পারছিলাম না। এরপর ওর এতোটাই নেশা হয়ে গেছলো করার ক্ষমতাই ছিলো না। দুজনেই ঘুমিয়ে পড়লাম। উঠে দেখি সকাল হয়ে গেছে। সারারাতের আর করাই হলো না।
ওর জন্মদিনের দিন আমরা সারাদিন ঘোরাঘুরি খাওয়া দাওয়া করলাম। সন্ধের দিকে হোষ্টেলের ফেরার পথে ও আমাকে বার বার রিকোষেষ্ট করলো যে আজকে হোষ্টেলের ফিরতে হবে না আমার বন্ধুর নতুন ঘরের ইলেকট্রিকের কাজ চলছে আমরা ওখানেই থাকবো আমাকে হোষ্টেল সুপারিনটেনডেন্ট কে জানিয়ে দিতে। আমি অনেক বাদে জোরাজুরিতে রাজি হলাম। আমি মিত্ররা ভাবে জানিয়ে দিলাম যে আমার বাবা অসুস্থ তাই বাড়ি চলে যাচ্ছি। ম্যাডাম বললেন ঘরে গিয়ে আবার ফোন করে দিতে। আমি সাড়ে আটটার পর বাড়ী গিয়ে যথারীতি ফোন করলাম। আমাকে বললো ঘরে মাকে ফোন দিতে কথা বলবে। আমি খুব ভয় পেয়ে গেলাম। আমি বললাম মা হাসপাতালে গেছে। বললো আর কে আছে ? আমি বললাম দাদা আর ভাই আছে। আমাকৈ দাদাকে দিতে বললো।আমি ওকে ফোন দিলাম। ম্যাডাম নাম জিঞ্জাসা করে বললো কি হয়েছে ? ও বললো বাথরুমে পড়ে লেগেছে ডাক্তারের কাছে গেছে। বললো ভালোভাবে চিকিৎসা করার জন্য এবং বললো আমি হোষ্টেলের ফিরে গেল ও যেনো ফোন করে জানায়।
এবার এক মুশকিলে পড়লাম কালকেই তো হোষ্টেলের ফিরে যাওয়া ঠিক হবে না। তাই হোক ওখানে গিয়ে দেখলাম টিপটপ রুমগুলো। গামছার নেই তাই হাত পা ধুয়ে একটা টাওয়েল কে জড়িয়ে ফেরালাম। ও দেখি খুব এক্সসাইটেড। ও করতে চাইলে আমি বললাম বিনা কন্ডোমে এক্কেবারেই গুটানো ঠিক হবে না। ও আমার টাওয়েল ফেলে দিয়ে ওখানটা চুষে চুষে বারোটা বাজালো আমার। খুব সুখ পেলাম। এরপর ও ওরটা চুষে দেওয়ার জন্য মুখের সামনে নিয়ে এলো। দেখলাম ওখানদিয়ে রস বেরিয়েছে। আমি আমার প্যান্টিটা দিয়ে ভালোকরে মুখে দিতেই দেখি একদম ডিম প্রচার মতো গন্ধ।একটু বাদে বুঝতে পারলাম মুখে ঢুকিয়ে চোষার সময় নোনতা লাগছে। আমি আবার মুখ থেকে বের করে থুতু ফেলে মুছে নিয়ে চুষতে লাগলাম। এবার ও নিজেও মুখের ভিতরে একটু একটু করে করতে করতে একবার এমন জোরে ফেললো আর বের করার ক্ষমতা থাকলো না। ওটা এক্কেবারে গলায় গুটিয়ে দিয়ে পিচ পিচ করে ভারতে লাগলো। ওগুলো সরাসরি পেটেই বুকে গেলো। পরে ও বের করার পর আমি বাথরুমে গিয়ে যতটা পারিিফেলে মুখ ধুয়ে একটু শুয়ে পড়লাম।
এরপর ও হোটেল থেকে প্যাক করিয়ে রাতের খাবার আনতে গেলো । আমি বললাম কন্ডোম না আনলে করতে দেবো না। ও চলে যেতেই আমি ঘরগুলো মুছে চান করে রান্নাঘরে গিয়ে চা করার জিনিস পেলাম। ও খানিক বাদে এলো। আমরা চা খেলাম। প্যাকেট গুলো খুলে দেখলাম ও ১০ টা কন্ডোমের প্যাকেট, নাইটি, দামী প্যান্টি ওখানে নিচের দিকে চেন লাগানো আছে। হয়তো চেষ্টা খুলে মুতা বা করা যায় হয়তো। ওষুধের প্যাকেটে দেখলাম আই পিল , মেয়েদের সেক্স বাড়ানোর কামাক্ষী পাওয়ার আর ওদের সেক্সের টেনটেক্স আর ভিগোরা আর ওখানে লাগানোর জন্য জেল, একটা রিং আবার দেখছি জাপানী তেলও কিনে এনেছে। বুঝতেই পারছি আজ ও আমাকে সারারাত করার চিন্তা আর আমি রাতে পারি আমার জন্যও সব ব্যাবস্থা করে এনেছে। কতবার করবে রে বাবা ! দেখাই যাক সময় কথা বলবে। এরপর রান্নাঘরের নিচে দেখি একটা ব্লাক বই এর বোতল আর প্লাস্টিকের গ্লাস আছে। বুঝলাম ও নিজেও টানবে আর আমাকেও গিলাবে। টেবিলে দেখি ক্লাসিক সিগারেটের প্যাকেট ৩-৪ টা। আমি সব কিছু দেখে সিগারেটের প্যাকেটটা খুলে একটা সিগারেট ধরালাম। ও বাথরুমে বুকেতে চান করতে। একটু বাদে ও একটা নতুন বারমুডা পরে ফেরালো আর এসে আমার নাইটির চেনটা নামিয়ে দুধের হাত বুলিয়ে ও নিজেও একটা সিগারেট ধরাতে যাওয়ার সময় আমার ধরানো সিগারেটা দিলাম ও নিচু হয়ে একটা ডিপ কিস দিয়ে সোফায় বসলো।
এবার এক মুশকিলে পড়লাম কালকেই তো হোষ্টেলের ফিরে যাওয়া ঠিক হবে না। তাই হোক ওখানে গিয়ে দেখলাম টিপটপ রুমগুলো। গামছার নেই তাই হাত পা ধুয়ে একটা টাওয়েল কে জড়িয়ে ফেরালাম। ও দেখি খুব এক্সসাইটেড। ও করতে চাইলে আমি বললাম বিনা কন্ডোমে এক্কেবারেই গুটানো ঠিক হবে না। ও আমার টাওয়েল ফেলে দিয়ে ওখানটা চুষে চুষে বারোটা বাজালো আমার। খুব সুখ পেলাম। এরপর ও ওরটা চুষে দেওয়ার জন্য মুখের সামনে নিয়ে এলো। দেখলাম ওখানদিয়ে রস বেরিয়েছে। আমি আমার প্যান্টিটা দিয়ে ভালোকরে মুখে দিতেই দেখি একদম ডিম প্রচার মতো গন্ধ।একটু বাদে বুঝতে পারলাম মুখে ঢুকিয়ে চোষার সময় নোনতা লাগছে। আমি আবার মুখ থেকে বের করে থুতু ফেলে মুছে নিয়ে চুষতে লাগলাম। এবার ও নিজেও মুখের ভিতরে একটু একটু করে করতে করতে একবার এমন জোরে ফেললো আর বের করার ক্ষমতা থাকলো না। ওটা এক্কেবারে গলায় গুটিয়ে দিয়ে পিচ পিচ করে ভারতে লাগলো। ওগুলো সরাসরি পেটেই বুকে গেলো। পরে ও বের করার পর আমি বাথরুমে গিয়ে যতটা পারিিফেলে মুখ ধুয়ে একটু শুয়ে পড়লাম।
এরপর ও হোটেল থেকে প্যাক করিয়ে রাতের খাবার আনতে গেলো । আমি বললাম কন্ডোম না আনলে করতে দেবো না। ও চলে যেতেই আমি ঘরগুলো মুছে চান করে রান্নাঘরে গিয়ে চা করার জিনিস পেলাম। ও খানিক বাদে এলো। আমরা চা খেলাম। প্যাকেট গুলো খুলে দেখলাম ও ১০ টা কন্ডোমের প্যাকেট, নাইটি, দামী প্যান্টি ওখানে নিচের দিকে চেন লাগানো আছে। হয়তো চেষ্টা খুলে মুতা বা করা যায় হয়তো। ওষুধের প্যাকেটে দেখলাম আই পিল , মেয়েদের সেক্স বাড়ানোর কামাক্ষী পাওয়ার আর ওদের সেক্সের টেনটেক্স আর ভিগোরা আর ওখানে লাগানোর জন্য জেল, একটা রিং আবার দেখছি জাপানী তেলও কিনে এনেছে। বুঝতেই পারছি আজ ও আমাকে সারারাত করার চিন্তা আর আমি রাতে পারি আমার জন্যও সব ব্যাবস্থা করে এনেছে। কতবার করবে রে বাবা ! দেখাই যাক সময় কথা বলবে। এরপর রান্নাঘরের নিচে দেখি একটা ব্লাক বই এর বোতল আর প্লাস্টিকের গ্লাস আছে। বুঝলাম ও নিজেও টানবে আর আমাকেও গিলাবে। টেবিলে দেখি ক্লাসিক সিগারেটের প্যাকেট ৩-৪ টা। আমি সব কিছু দেখে সিগারেটের প্যাকেটটা খুলে একটা সিগারেট ধরালাম। ও বাথরুমে বুকেতে চান করতে। একটু বাদে ও একটা নতুন বারমুডা পরে ফেরালো আর এসে আমার নাইটির চেনটা নামিয়ে দুধের হাত বুলিয়ে ও নিজেও একটা সিগারেট ধরাতে যাওয়ার সময় আমার ধরানো সিগারেটা দিলাম ও নিচু হয়ে একটা ডিপ কিস দিয়ে সোফায় বসলো।